কেমন আছেন আপনারা? আশা করি ভাল আছেন।
tech-newsbd.com-এর পক্ষ থেকে আমি খাইরুল ইসলাম (হানজালা).
প্রতিটি ধর্ম বিশ্বাসী মানুষ বিশ্বাস করে যে, মানুষসহ সকল প্রাণিজগৎ ও এই মহাবিশ্ব আমাদের সৃষ্টিকর্তা (অর্থাৎ আল্লাহতালা) সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু আমরা এটাও জানি যে, অনেক বিজ্ঞানীরাই ধর্ম বিশ্বস করে না। তাই তারা পৃথিবীর আদি থেকেই পৃথিবীতে প্রানের উদ্ভবের উৎসের খোজে বেরিয়েছে। ফলে তারা পদে পদে নানা বিষয় সম্পর্কে অবগত হয়েছে।
বন্ধুরা, চলুন জেনে নেয়া যাক পৃথিবীতে প্রাণের উদ্ভব সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের ধারণা ও মতামত।
বিজ্ঞানীদের মতে- পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের উদ্ভব হয় প্রায় সাড়ে তিনশো কোটি বছর আগে। কিন্তু কিভাবে হয়েছে ছিল এই প্রাণের উদ্ভব এই বিষয়টি এখনো তাদের কাছে কুয়াশায় ঘেরা রহস্যের মতে। প্রাণের উদ্ভব সম্পর্কিত একটি গ্রহণযোগ্য তত্ত্ব এখনো উপস্থাপন সম্ভব হয় নি। একগুচ্ছ নিষ্প্রাণ যৌগ থেকে কিভাবে প্রাণের উৎপত্তি হয় সেটা আজও রহস্যময়। শতকোটি বছর পরে এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়াটা খুব সহজও নয়।
প্রায় ৩০০ কোটি বছর আগের পৃথিবী কেমন ছিলো সেটা অনুধাবন করাটাও বেশ কষ্টসাধ্য। বর্তমানে পৃথিবীতে যেসব জৈব অণুসমূহের উপস্থিতি পাওয়া যায় সেগুলোর দিয়েই তারা প্রায় ৩০০ কোটি বছর আগে প্রাণের উদ্ভবের একটা ধারণা পেতে চেষ্টা করছে।
সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এধরনের একগুচ্ছ জৈব অনু থেকে কিভাবে প্রাণের উদ্ভব হতে পারে তার একটা মডেল দেখিয়েছেন। জীবকোষে বিদ্যমান এই অণুগুলোকে আণবিক পর্যায়ের মেশিন বা অণুযন্ত্র বলা যায়। এই অনুগুলো এককভাবে তেমন সক্রিয় নয়, কিন্তু যদি এগুলোকে চর্বি জাতীয় বস্তুর সাথে যুক্ত করা হয় তাহলে সমন্বিতভাবে বেশ সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারে। এই ধরনের রাসায়নিক সক্রিয়তা বেশ আকর্ষনীয় ঘটনা এবং এই ধরনের ঘটনার পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রাণের উদ্ভব সম্বন্ধে একটা ধারণা পাওয়া যেতে পারে। শুধু তাই না, এ ধরনের গবেষণা অন্যান্য গ্রহের প্রাণের উদ্ভব ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রেও উল্ল্যেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে বলে তারা জানায়।
১৯৭৮ সালে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী তিনজন রসায়নবিদ- ডোনাল্ড জে. ক্র্যাম, জীন ম্যারি লেন ও চার্লস জে. পেডারসেন একটি প্রবাহ চিত্রের মাধ্যমে দেখিয়েছেন যে কিভাবে বেশকিছু জটিল অণু পরষ্পরের সান্নিধ্যে এসে নিজেই একটি মেশিনের মতো যুক্তহতে পারে এবং নিখুতভাবে কাজ করতে পারে। এভাবে যুক্ত হয়ে এই অণুগুলো বিশেষায়িত সব জটিল কাজ করতে পারে। তাই এই অণুগুলোর নাম রাখা হয় অণুযন্ত্র।
একটি মেশিন যেমন ছোট ছোট অনেকগুলো কলকব্জা দিয়ে গঠিত যেগুলো এককভাবে হয়তো কোনো কাজ করতে সক্ষম না, কিন্তু একসাথে এবং বিশেষভাবে পরস্পর যুক্ত হয়ে যখন মেশিন তৈরি হয় তখন অনেক জটির কাজও সেটি দিয়ে করা সম্ভব হয়। পৃথিবীতে বিদ্যমান প্রতিটি জীবকোষ এধরনের অসংখ্য অতি ক্ষুদ্র আণবিক মেশিন দিয়েই গঠিত। এই সব মেশিনের সম্মিলিত কর্মকান্ডের মাধ্যমেই একটি জীবকোষ পরিচালিত হয়। সম্পূর্ণ জীবদেহ আবার প্রতিটি কোষের সার্বিক কর্মকান্ডের ফসল।
এই গবেষণায় উজ্জীবিত হয়ে রোমা ট্রে বিশ্ববিদ্যায়ের গবেষক প্যাসকেল স্ট্যানো এবং তাঁর সহকর্মীবৃন্দ প্রাণের উৎপত্তি নিয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করেন। সহজবোধ্যতার জন্য তাঁরা ৮৩টি ভিন্ন ধরনের রাসায়নিক যৌগ নিয়ে পানিতে মিশ্রিত করলেন এবং একটি বিশেষ ধরনের প্রোটিন অণু তৈরি করেন। এদের মধ্যে ডিএনএ ও রয়েছে কেননা, প্রোটিন তৈরির মূল নকশা ডিএনএতেই লিপিবদ্ধ থাকে। এই পরীক্ষার জন্য যেই ডিএনএ-এর অংশ নেওয়া হয়েছিল তাতে এমন জেনেটিক কোড ছিলো যেটা জীবদেহে সবুজ আলো নিঃসরণের জন্য দায়ী (জোনাকী যেমন সবুজ আলো নিঃসরণ করে থাকে)।
স্ট্যানো দেখলেন যে প্রতি ১০০০ টি POPC ফোঁটার মধ্যে পাঁচটি ফোঁটায় ৮৩ ধরনের অণুকে একত্রে পাওয়া যায়। তাঁর প্রত্যাশা অনুযায়ী এই পাঁচটি ফোঁটার মধ্যে সবুজ আলো নিঃসরণের প্রোটিন তৈরি হয়; সেগুলো থেকে সবুজ আলো নিঃসৃত হতে থাকে যা মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে খুব সহজেই পর্যবেক্ষণ করা যায়। তবে স্ট্যানো এবং তাঁর সহকারীবৃন্দ কম্পিউটারে হিসেব করে দেখেছেন যে, POPC ফোঁটার মধ্যে স্বতঃস্ফুর্তভাবে ৮৩ টি ভিন্ন ধরনের অণুর সম্ভবণা অত্যন্ত ক্ষীণ; ১০০০ টির মধ্যে পাঁচটিতে এই সমাবেশ ঘটার প্রায় কোনো সম্ভবনাই নেই। এই ঘটনাটি তাঁদের বুঝতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে কেন সম্ভবনা ক্ষীণ হওয়া সত্ত্বেও এই ৮৩ ধরনের অণুকে একত্রে পাওয়া যাচ্ছে। এখান থেকেই তাঁরা ভাবছেন যে, হয়তো এই ৮৩ টি অণুর নির্দিষ্ট পরিবেশে নিজেদের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সজ্জিত হওয়ার একটা প্রবণতা আছে, যার ফলে এরা চেষ্টা করে একত্রে সন্নিবেশিত হয়ে প্রোটিন তৈরি করার। এই প্রবণতা যদি সত্যিই থেকে থাকে তাহলে প্রাণের উদ্ভবের সময় কিভাবে বিভিন্ন অণু একত্রে যুক্ত হয়েছিলো সেই সম্বন্ধে একটা উপসংহারে আসা সম্ভব হবে।
স্ট্যানো এর পরীক্ষায় যদিও কিছু সীমাবদ্ধতা আছে, তবুও তিনি প্রথমবারের মতো দেখিয়েছেন যে, বিভিন্ন অণুযন্ত্রের মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়ার মাধ্যমে একটা কোষীয় অবস্থা তৈরি হতে পারে শুধু তাই নয়, বরং এই ধরনের কোষীয় অবস্থান সম্ভবত অবশ্যম্ভাবী। এটা নিয়ে আরো গবেষণা হলে প্রকৃত রহস্য বেরিয়ে আসবে এবং মানুষ প্রাণের উদ্ভবের রহস্য অনুধাবনে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
[eÜziv, †cvw÷i g~j D‡Ïk¨ n‡jv c„w_ex‡Z cÖv‡bi D™¢e m¤ú‡K© weÁvbx‡`i wKQz e¨vL¨v Zz‡j aiv| †Kvb ag© wek^vmx‡`i †nq Kiv bq|]
প্রতিটি ধর্ম বিশ্বাসী মানুষ বিশ্বাস করে যে, মানুষসহ সকল প্রাণিজগৎ ও এই মহাবিশ্ব আমাদের সৃষ্টিকর্তা (অর্থাৎ আল্লাহতালা) সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু আমরা এটাও জানি যে, অনেক বিজ্ঞানীরাই ধর্ম বিশ্বস করে না। তাই তারা পৃথিবীর আদি থেকেই পৃথিবীতে প্রানের উদ্ভবের উৎসের খোজে বেরিয়েছে। ফলে তারা পদে পদে নানা বিষয় সম্পর্কে অবগত হয়েছে।
বন্ধুরা, চলুন জেনে নেয়া যাক পৃথিবীতে প্রাণের উদ্ভব সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের ধারণা ও মতামত।
বিজ্ঞানীদের মতে- পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের উদ্ভব হয় প্রায় সাড়ে তিনশো কোটি বছর আগে। কিন্তু কিভাবে হয়েছে ছিল এই প্রাণের উদ্ভব এই বিষয়টি এখনো তাদের কাছে কুয়াশায় ঘেরা রহস্যের মতে। প্রাণের উদ্ভব সম্পর্কিত একটি গ্রহণযোগ্য তত্ত্ব এখনো উপস্থাপন সম্ভব হয় নি। একগুচ্ছ নিষ্প্রাণ যৌগ থেকে কিভাবে প্রাণের উৎপত্তি হয় সেটা আজও রহস্যময়। শতকোটি বছর পরে এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়াটা খুব সহজও নয়।
প্রায় ৩০০ কোটি বছর আগের পৃথিবী কেমন ছিলো সেটা অনুধাবন করাটাও বেশ কষ্টসাধ্য। বর্তমানে পৃথিবীতে যেসব জৈব অণুসমূহের উপস্থিতি পাওয়া যায় সেগুলোর দিয়েই তারা প্রায় ৩০০ কোটি বছর আগে প্রাণের উদ্ভবের একটা ধারণা পেতে চেষ্টা করছে।
সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এধরনের একগুচ্ছ জৈব অনু থেকে কিভাবে প্রাণের উদ্ভব হতে পারে তার একটা মডেল দেখিয়েছেন। জীবকোষে বিদ্যমান এই অণুগুলোকে আণবিক পর্যায়ের মেশিন বা অণুযন্ত্র বলা যায়। এই অনুগুলো এককভাবে তেমন সক্রিয় নয়, কিন্তু যদি এগুলোকে চর্বি জাতীয় বস্তুর সাথে যুক্ত করা হয় তাহলে সমন্বিতভাবে বেশ সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারে। এই ধরনের রাসায়নিক সক্রিয়তা বেশ আকর্ষনীয় ঘটনা এবং এই ধরনের ঘটনার পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রাণের উদ্ভব সম্বন্ধে একটা ধারণা পাওয়া যেতে পারে। শুধু তাই না, এ ধরনের গবেষণা অন্যান্য গ্রহের প্রাণের উদ্ভব ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রেও উল্ল্যেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে বলে তারা জানায়।
১৯৭৮ সালে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী তিনজন রসায়নবিদ- ডোনাল্ড জে. ক্র্যাম, জীন ম্যারি লেন ও চার্লস জে. পেডারসেন একটি প্রবাহ চিত্রের মাধ্যমে দেখিয়েছেন যে কিভাবে বেশকিছু জটিল অণু পরষ্পরের সান্নিধ্যে এসে নিজেই একটি মেশিনের মতো যুক্তহতে পারে এবং নিখুতভাবে কাজ করতে পারে। এভাবে যুক্ত হয়ে এই অণুগুলো বিশেষায়িত সব জটিল কাজ করতে পারে। তাই এই অণুগুলোর নাম রাখা হয় অণুযন্ত্র।
একটি মেশিন যেমন ছোট ছোট অনেকগুলো কলকব্জা দিয়ে গঠিত যেগুলো এককভাবে হয়তো কোনো কাজ করতে সক্ষম না, কিন্তু একসাথে এবং বিশেষভাবে পরস্পর যুক্ত হয়ে যখন মেশিন তৈরি হয় তখন অনেক জটির কাজও সেটি দিয়ে করা সম্ভব হয়। পৃথিবীতে বিদ্যমান প্রতিটি জীবকোষ এধরনের অসংখ্য অতি ক্ষুদ্র আণবিক মেশিন দিয়েই গঠিত। এই সব মেশিনের সম্মিলিত কর্মকান্ডের মাধ্যমেই একটি জীবকোষ পরিচালিত হয়। সম্পূর্ণ জীবদেহ আবার প্রতিটি কোষের সার্বিক কর্মকান্ডের ফসল।
এই গবেষণায় উজ্জীবিত হয়ে রোমা ট্রে বিশ্ববিদ্যায়ের গবেষক প্যাসকেল স্ট্যানো এবং তাঁর সহকর্মীবৃন্দ প্রাণের উৎপত্তি নিয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করেন। সহজবোধ্যতার জন্য তাঁরা ৮৩টি ভিন্ন ধরনের রাসায়নিক যৌগ নিয়ে পানিতে মিশ্রিত করলেন এবং একটি বিশেষ ধরনের প্রোটিন অণু তৈরি করেন। এদের মধ্যে ডিএনএ ও রয়েছে কেননা, প্রোটিন তৈরির মূল নকশা ডিএনএতেই লিপিবদ্ধ থাকে। এই পরীক্ষার জন্য যেই ডিএনএ-এর অংশ নেওয়া হয়েছিল তাতে এমন জেনেটিক কোড ছিলো যেটা জীবদেহে সবুজ আলো নিঃসরণের জন্য দায়ী (জোনাকী যেমন সবুজ আলো নিঃসরণ করে থাকে)।
স্ট্যানো দেখলেন যে প্রতি ১০০০ টি POPC ফোঁটার মধ্যে পাঁচটি ফোঁটায় ৮৩ ধরনের অণুকে একত্রে পাওয়া যায়। তাঁর প্রত্যাশা অনুযায়ী এই পাঁচটি ফোঁটার মধ্যে সবুজ আলো নিঃসরণের প্রোটিন তৈরি হয়; সেগুলো থেকে সবুজ আলো নিঃসৃত হতে থাকে যা মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে খুব সহজেই পর্যবেক্ষণ করা যায়। তবে স্ট্যানো এবং তাঁর সহকারীবৃন্দ কম্পিউটারে হিসেব করে দেখেছেন যে, POPC ফোঁটার মধ্যে স্বতঃস্ফুর্তভাবে ৮৩ টি ভিন্ন ধরনের অণুর সম্ভবণা অত্যন্ত ক্ষীণ; ১০০০ টির মধ্যে পাঁচটিতে এই সমাবেশ ঘটার প্রায় কোনো সম্ভবনাই নেই। এই ঘটনাটি তাঁদের বুঝতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে কেন সম্ভবনা ক্ষীণ হওয়া সত্ত্বেও এই ৮৩ ধরনের অণুকে একত্রে পাওয়া যাচ্ছে। এখান থেকেই তাঁরা ভাবছেন যে, হয়তো এই ৮৩ টি অণুর নির্দিষ্ট পরিবেশে নিজেদের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সজ্জিত হওয়ার একটা প্রবণতা আছে, যার ফলে এরা চেষ্টা করে একত্রে সন্নিবেশিত হয়ে প্রোটিন তৈরি করার। এই প্রবণতা যদি সত্যিই থেকে থাকে তাহলে প্রাণের উদ্ভবের সময় কিভাবে বিভিন্ন অণু একত্রে যুক্ত হয়েছিলো সেই সম্বন্ধে একটা উপসংহারে আসা সম্ভব হবে।
স্ট্যানো এর পরীক্ষায় যদিও কিছু সীমাবদ্ধতা আছে, তবুও তিনি প্রথমবারের মতো দেখিয়েছেন যে, বিভিন্ন অণুযন্ত্রের মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়ার মাধ্যমে একটা কোষীয় অবস্থা তৈরি হতে পারে শুধু তাই নয়, বরং এই ধরনের কোষীয় অবস্থান সম্ভবত অবশ্যম্ভাবী। এটা নিয়ে আরো গবেষণা হলে প্রকৃত রহস্য বেরিয়ে আসবে এবং মানুষ প্রাণের উদ্ভবের রহস্য অনুধাবনে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
[বন্ধুরা, পোস্টটি কেমন হলো কমেন্টস করে জানাবেন। আপনি যদি টেকনোলজি বিষয়ে কিছু জানতে চান অথবা আমাদের পোস্টে যদি কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং অবশ্যই কমেন্টস বক্সে “ভূল তথ্যটি উল্লেখ করবেন” ইনশাল্লাহ খুব দ্রুতই সেটা সমাধান করা হবে। আপনার একটি কমেন্টস আমাদেরকে আরো ভালো কিছু লিখার অনুপ্রেরণা জাগাবে। বিশ্বের সকল প্রকার অজানা ও রহস্যময় তথ্য সম্পর্কে জানতে প্রতিনিয়ত আমাদের সাইটে ভিজিট করুন এবং আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিন।]
[eÜziv, †cvw÷i g~j D‡Ïk¨ n‡jv c„w_ex‡Z cÖv‡bi D™¢e m¤ú‡K© weÁvbx‡`i wKQz e¨vL¨v Zz‡j aiv| †Kvb ag© wek^vmx‡`i †nq Kiv bq|]
Post A Comment:
0 comments: